ঘটনা সূত্রে জানা যায় গত ১৭ জুন ভারতের কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাথে একটি মালবাহী ট্রেনের ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। উক্ত সংঘর্ষের ফলে প্রায় ১৫ জন ঘটনস্থলেই নিহত হন এবং আহত হন অন্তত ৬০ জন। ভয়াবহ এই দুর্ঘটনার কারণ সম্বন্ধে রেল কর্তৃপক্ষ এখনও কোন সুস্পষ্ট বক্তব্য দেননি, যার ফলে উক্ত দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে একাধিক যুক্তি এবং তত্ত্ব উঠে আসছে জনসাধারণ এবং রেলকর্মীদের মধ্য থেকে।
যেভাবে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসঘটনা সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটের দিকে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস রাঙাপানি স্টেশন অতিক্রম করে। রাঙাপানি স্টেশন অতিক্রম করার পর দার্জিলিং জেলার জলপাইগুড়ির কাছাকাছি এ ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস।
আরও পড়ুন : সিলেট ও সুনামগঞ্জ অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি
দুর্ঘটনার কারণ
ভারতীয় রেল কর্মীদের একাংশের মতে সিগন্যাল বিভ্রাটই ছিল উক্ত দুর্ঘটনার মূল কারণ। রেলের একটি সূত্র হতে জানা যায়, গত সোমবার সকাল থেকেই আলুয়াবাড়ি এবং রাঙাপানি অংশের রেলের সিগন্যাল অকেজো হয়ে পড়ে। যদিও এই অকেজো সিগন্যালকে দ্রুত সক্রিয় করতে বিশেষ কোনো ভূমিকা ছিল না রেল কর্তৃপক্ষের। এমতাবস্থায় অকেজো রেল সিগন্যালটিকে দ্রুত সক্রিয় করার পরিবর্তে কাগুজে ছাড়পত্রের মাধ্যমেই সকাল থেকে চলছিল রেল যোগাযোগ। মূলত এই রেল সিগন্যাল বিভ্রাটের কারণেই দুর্ঘটনায় পতিত হয় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস।
ভয়াবহ এ দুর্ঘটনার ফলে ইতোমধ্যে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন ১৫ জন এবং আহত হয়েছেন প্রায় ৬০ জন। তথাপি এখনো পর্যন্ত রেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে উক্ত দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক কোন মন্তব্য জানা যায়নি।
দুর্ঘটনার সময় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস এর লাইনে প্রবেশ করে অপর একটি মালবাহী ট্রেন । মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিনের ধাক্কায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পেছনের দিকের বেশ কয়েকটি বগি ইঞ্জিনের উপর উঠে পড়ে এবং পরমুহুর্তেই লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস।
দুর্ঘটনার কারণ
ভারতীয় রেল কর্মীদের একাংশের মতে সিগন্যাল বিভ্রাটই ছিল উক্ত দুর্ঘটনার মূল কারণ। রেলের একটি সূত্র হতে জানা যায়, গত সোমবার সকাল থেকেই আলুয়াবাড়ি এবং রাঙাপানি অংশের রেলের সিগন্যাল অকেজো হয়ে পড়ে। যদিও এই অকেজো সিগন্যালকে দ্রুত সক্রিয় করতে বিশেষ কোনো ভূমিকা ছিল না রেল কর্তৃপক্ষের। এমতাবস্থায় অকেজো রেল সিগন্যালটিকে দ্রুত সক্রিয় করার পরিবর্তে কাগুজে ছাড়পত্রের মাধ্যমেই সকাল থেকে চলছিল রেল যোগাযোগ। মূলত এই রেল সিগন্যাল বিভ্রাটের কারণেই দুর্ঘটনায় পতিত হয় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস।
ভয়াবহ এ দুর্ঘটনার ফলে ইতোমধ্যে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন ১৫ জন এবং আহত হয়েছেন প্রায় ৬০ জন। তথাপি এখনো পর্যন্ত রেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে উক্ত দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক কোন মন্তব্য জানা যায়নি।
Post a Comment